A $50 video can make your company millions

১৯২১ সালে Fred R. Barnard নামে একজন মার্কেটিং জিনিয়াস বলেছিলেন “A Picture is worth a thousand words” । কথাটা বুঝা সহজ, একটা জিনিষ আমি হয়তো জীবনে দেখি নাই, সেইটা আসলে দেখতে কেমন তা আমারে আপনি হাজার হাজার শব্দে বলে বুঝাইতে পারেন, অর আপনি সিম্পলী আমাকে ওটার একটা ছবি দেখাইতে পারেন। সিম্পল? বুঝছেন? গুড।

এবার, ২০২৪ সালে এসে আমি যখন ফিউচারের কল্পনা করি, বাস্তবার ভিত্তিতে অফকোর্স, আমি যেই রুম টায় বসে আছি, এটায় জানালা থাকলেও আমি আকাশ দেখি না, জানালা থেকে ধরেন এক দের ফুট দুরেই আরেকটা দালান। যতদিন যাবে, দালান উঠতেই থাকবে রাইট? সো আমরা মানুষ রা কি করবো? জানালা দিয়ে যেহেতু দুষিত বাতাস ঢুকবে, আমি কিছু দেখতেও পারবো না, সো আমরা সেইখানে মনিটর লাগায় ফেলবো।

মনিটর টেকনোলজি অলরেডি অনেক এডভান্সড, বেশ সস্তা এন্ড এটা আরো ইম্প্রুভ হইতেই থাকবে। এন্ড আমাদের ব্রেইন আসলে আলাদা করতে পারবে না একটা 8k 16k ফিউচার ভিডিও ফাইল রে যে ওটা আসলে রিয়েল না একটা রেকর্ড করা বা লাইভ স্ট্রিম করা ভিডিও।

ব্র্যান্ড রা তো টিভি আবিষ্কারের পর থেকেই ভিডিও বিজ্ঞাপন বানাইতেছে, মেবি আপনিও বানাইতেছেন আপনার প্রোডাক্ট , সার্ভিসের।

যখন আমি আপনার ওয়েবসাইটে প্রডাক্ট টা কিনতে যাচ্ছি, আমাকে একটা ভিডিও দেন। সব এংগেল থেকে করা ভিডিও, একদম জুম করে ক্লোজ আপ শট থেকে শুরু করে একেবারে 360 ডিগ্রিতে প্রোডাক্ট টা আমাকে দেখান। আমার কেনার চান্স অনেক বেড়ে যাবে। আপনার হাতের ফোনটাই এটা করতে পারে, সো নো এক্সকিউজ।

আমি আপনারে বা আপনার হায়ার করা মডেল রেখে দেখতে চাই না আপনার ওয়েবসাইটে যেয়ে। প্রোডাক্ট টা দেন, এন্ড আপনার প্রডাক্ট কি দিয়ে বানানো, কই থেকে আনছেন সেইটাও আপনার নন ট্রেইন্ড গলায় শুনতে আমি ইন্টারেস্টেড না, ওটা এডে অলরেডি জেনে আসছি।

সাউন্ডলেস অথবা যদি সাউন্ড দিতেই হয়, এলিগেন্ট একটা পিয়ানোর সিম্ফোনী, খুব হালকা , এরাউন্ড ধরেন ১০-১৫% ভলিউম। জাস্ট মনে হবে দূরে কোথাও বাজতেছে ইনাফ।

“A $50 video can make your company millions” – Shimul Shahriar 2024